Quantcast
Channel: স্বাস্থ্য – Online Khobor
Viewing all 168 articles
Browse latest View live

আজ বিশ্ব স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস

$
0
0

আজ বিশ্ব স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস আজ শনিবার। ২০১৩ সাল থেকে সম্মিলিতভাবে প্রতিবছর ১০ অক্টোবর দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।

প্রতি বছরের মতো এবারও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা ফোরাম।

আজ শনিবার সকালে দেশের স্তন ক্যান্সার পরিস্থিতি ও করণীয় বিস্তারিত তুলে ধরতে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা ফোরাম। এ সময় অক্টোবর মাসব্যাপী তাদের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির বিস্তারিত তুলে ধরবে সংগঠনটি।

এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে স্বেচ্ছাসেবী বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জাতীয় ক্যান্সার ইনস্টিটিউট, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়, আইসিডিডিআর’বি, মাতৃ-শিশু স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সংশ্লিষ্ট বিভাগসমূহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।

 

The post আজ বিশ্ব স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস appeared first on Online Khobor.


রোজ ৩ মিনিটের অভ্যাসে ভুঁড়ি কমান (ভিডিও সহ)

$
0
0

রোজ ৩ মিনিটের অভ্যাসে ভুঁড়ি কমান

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে যদি দেখেন শার্টের বোতামের মাঝ থেকে পেটটা যেন একটু মুক্তি চাইছে, বা জিন্সের হুকটা যেন ফেটে বেরিয়ে যাবে, তবে? কষ্ট হবে কোনও সন্দেহ নেই। মনে খানিকটা দুঃখও পাবেন।

এ দিকে, জিমে গিয়ে হুপ-হাপ করা আপনার ধাতে নেই। সুস্ত শরীর ব্যস্ত কে করে! সবই তো বোঝা গেল কিন্তু ওই শার্ট বা জিন্স কি ফেলে দেবেন? একেবারে নয়। তবে কিম কর্তব্য, বলছি আমরা। দিনে মাত্র তিনটি মিনিট সময় বার করুন। সকালে হোক বা বিকেলে, তিন মিনিট প্রতি দিন যদি ভিডিয়োয় দেখানো এক্সারসাইজগুলো করেন, তবে এক সপ্তাহে বেশ কয়েক কেজি অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলতে পারবেন। যদি রোজ অভ্যাস করে ফেলেন, তবে তো কথাই নেই।

দেখুন ভিডিও:

 

The post রোজ ৩ মিনিটের অভ্যাসে ভুঁড়ি কমান (ভিডিও সহ) appeared first on Online Khobor.

ভিটামিনের অভাবে শরীরে যে লক্ষণ দেখা দেয়

$
0
0

 ভিটামিনের অভাবে শরীরে যে লক্ষণ দেখা দেয়

অনলাইন খবর ডটকমঃ

সঠিক পরিমাণে খাবার না খাওয়া এবং দেহের পরিমিত ভিটামিনের চাহিদা পূরণ না হওয়ার কারণে শরীরে দেখা দেয় ভিটামিনের অভাব। স্বাদের কথা ভেবে যখন আমরা আমাদের খাদ্যতালিকা থেকে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল জাতীয় খাবার বাদ দিয়ে দিই, যার প্রতিফল হিসেবে শরীরে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ হয় না এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় যার কারণে আমরা ভুগি নানা ধরনের রোগে। লক্ষণ বোঝা গেলে একটু হলেও প্রতিরোধ করা সম্ভব এই ভিটামিনের চাহিদা, কিন্তু যদি লক্ষণ টের না পাওয়া যায় তাহলে বাড়তেই থাকে সমস্যা। কিন্তু ভিটামিনের অভাব দেহে হলে অদ্ভুত ধরনের কিছু লক্ষণ দেখা যায় যার সাথে অনেকেই পরিচিত নন। যে লক্ষণে বুঝে নিন আপনি ভুগছেন ভিটামিনের অভাবে

১. দেহের নানা অংশ অবশ হয়ে যাওয়া :
দেহের নানা অংশে অবশবোধ হওয়া খুবই সাধারণ একটি লক্ষণ। অনেক সময় আমরা ভাবি একটানা একভাবে বসে থাকা কিংবা নার্ভের ওপর চাপ পড়ার কারণে এটি ঘটে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে ভিটামিন বি৯, বি৬ এবং বি১২ এর অভাব দেহে হলে এই লক্ষণটি দেখা দেয়। এ ছাড়াও ভিটামিনের অভাবের কারণে বিষণ্ণতা, রক্তস্বল্পতা, দুর্বলতা এবং হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার মতো লক্ষণও দেখা যায়।

ভিটামিনের অভাব পূরণ :
সামুদ্রিক মাছ, লাল চালের ভাত, বাদাম, ডিম, মুরগির মাংস, কলা, ব্রকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি এবং সবুজ শাক রাখুন খাদ্যতালিকায়।

২. লালচে ও আঁশ ওঠা ধরনের র‌্যাশ এবং অতিরিক্ত চুল পড়া :
আমরা ধারণা করি মুখের ত্বকে লালচে ও আঁশ ওঠা ধরনের র‌্যাশ এবং অতিরিক্ত চুল পড়া যত্নের অভাব এবং কোনো কসমেটিকের জিনিস ত্বকের সাথে মানানসই না হওয়ার লক্ষণ। কিন্তু এটি কোনো ধরণের কেমিক্যালের প্রভাব নয় বা যত্নের অভাব নয়। এটি ভিটামিন বি৭ (বায়োটিন), ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে এর অভাবজনিত সমস্যার লক্ষণ।

ভিটামিনের অভাব পূরণ :
মাছ, ডিম, মাশরুম, ফুলকপি, বাদাম ও কলা রাখুন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়।

৩. ঠোঁটের কিনারে ফেটে যাওয়া :
ঠোঁট ফাটা এবং ঠোঁটের কিনার ফাটা একই জাতীয় সমস্যা বলে ভুল করে থাকি আমরা। আমরা মনে করে ঠোঁট ফাটার মতোই ঠোঁটের কিনার ফাটা শীতকালের সমস্যা অথবা একটু পানিশূন্যতার লক্ষণ। কিন্তু এই সামান্য ঠোঁটের কিনার ফেটে যাওয়া ভিটামিন বি৩, বি২ ও বি১২ এবং আয়রন, জিংক ও দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গঠনকারী গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিনের অভাবের লক্ষণ।

ভিটামিনের অভাব পূরণ :
সামুদ্রিক মাছ, ডিম, মুরগির মাংস, টমেটো, চিনাবাদাম, ডাল, দই, পনির, ঘি এবং ভিটামিন সি জাতীয় খাবার রাখুন খাদ্যতালিকায়।

৪. দেহের বিভিন্ন অংশে লাল ও সাদা রংয়ের ব্রন ওঠা :
মুখ, বাহু, উরু এবং দেহের পিঠের নিচের পেছনের অংশে লাল ও সাদাটে রংয়ের ব্রন উঠলে আমরা তা নিয়ে একটুও ভাবি না। কারণ আমাদের কাছে ব্রন একটি সাধারণ সমস্যা এবং যত্ন ও হরমোনের তারতম্যের কারণে ঘটা ব্যাপার। কিন্তু আসলে দেহের এই সকল স্থানে লালচে ও সাদাটে রংয়ের ব্রন উঠা ভিটামিন এ ও ডি এবং এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিডের অভাবের লক্ষণ।

ভিটামিনের অভাব পূরণ :
একটানা অনেকক্ষণ এসি ঘরে থাকবেন না, সূর্যের আলোতে বের হন, প্রচুর পরিমাণে মাছ, শাকসবজি ও ডিম রাখুন খাদ্যতালিকায়।

৫. হাতে পায়ে ঝি ঝি ধরা এবং পায়ের পেছনের অংশে ব্যথা অনুভব :
হাতে পায়ে ঝি ঝি ধরা, পায়ের পাতা, তালু এবং পায়ের পেছনের অংশে ব্যথা অনুভব করার সমস্যায় পড়েন কমবেশি অনেকেই। আমরা ধরেই নেই এ সকল সমস্যার কারণ একটানা বসে থাকা ও নার্ভে চাপ পড়া। কিন্তু এই সমস্যাগুলোর মূলে রয়েছে ওয়াটার স্যলুবল বি ভিটামিন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়ামের অভাব।
ভিটামিনের অভাব পূরণ :
সবুজ শাক, কাঠবাদাম, তাল, কমলা, কলা, চিনাবাদাম, ডাবের পানি, কিশমিশ, কাজু বাদাম ইত্যাদি রাখুন খাদ্যতালিকায়।

The post ভিটামিনের অভাবে শরীরে যে লক্ষণ দেখা দেয় appeared first on Online Khobor.

ব্রণ বলে দেবে আপনার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অসুখ সম্পর্কে

$
0
0

ব্রণ বলে দেবে আপনার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অসুখ সম্পর্কে

অনলাইন খবর ডটকমঃ

ব্রণ বলে দেবে আপনার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অসুখ সম্পর্কে । আপনার মুখমণ্ডলের বিভিন্ন অংশে কি দীর্ঘদিন ধরে ব্রণ বা দাগ রয়েছে? তাহলে কিছু বিষয় ‍জেনে রাখা ভালো।বিশেষজ্ঞদের মতে আমাদের মুখের ত্বক অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের প্রতিচ্ছবি। অর্থাৎ, মুখের এক একটি অংশের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অঙ্গের সংযোগ রয়েছে। ফলে এসব স্থানে দাগ বা ব্রণ হলে খেয়াল করুন আপনার অজান্তেই আপনার অভন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কিনা।

লন্ডনভিত্তিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ জন টাগরিস জানান, মুখে বিভিন্ন অংশের দাগ মূলত দুশ্চিন্তা, খাদ্যাভাস, পরিপাক, শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যা, পানিস্বল্পতা হরমোনজনিত সমস্যা প্রভৃতির কারণে হয়ে থাকে। জন দীর্ঘদিন চীনা চিকিৎসাবিধি অনুসরণ করে আসছেন। তাদের চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে, মুখের বিভিন্ন অংশ যেমন নাক, কপাল, চোয়াল, গাল প্রভৃতির সঙ্গে হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, কিডনি, লিভার, ব্লাডারের সংযোগ রয়েছে। এটিকে বলা হয় ফেস ম্যাপ।

এক কথায়, মুখমণ্ডলের বিভিন্ন অংশের ত্বকের সুস্থতা জানান দেবে আপনার অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করছে বা সেগুলো সুস্থ রয়েছে কিনা। আসুন জেনে নিই-

কপাল

সাধারণত পরিপাকতন্ত্র বা মূত্রাশয়ে সমস্যা থাকলে কপালে ব্রণ বা দাগ দেখা দেয়। এ সমস্যা সমাধানে জনের পরামর্শ- প্রচুর পানি পান, গ্রিন টি ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ। এসব খাবার শরীরের টক্সিন ও অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য শরীর থেকে বের করে দেয়। এছাড়াও পরিপাকক্রিয়ার ভারসাম্যহীনতা দূর করতে সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। জানান জন।

ভ্রু’র আশপাশে ধারণা করা হয়, যকৃতের সমস্যা থাকলে ভ্রু’র  আশপাশে দাগ দেখা দিতে পারে। এছাড়াও বেশি পরিমাণে তেল-মসলা ও ফ্যাটজাতীয় খাবার এর অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত। সেক্ষেত্রে বাড়িতে তৈরি কম তেলে রান্নার খাবার খান এবং চিনি ও লবণ খাওয়ার মাত্রা কমিয়ে দিন।

গাল

গাল ফুসফুসের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আপনি যদি প্রতিনিয়তই ঠাণ্ডা ও সর্দিতে ভোগেন, শ্বাসকষ্ট বা যদি বুকে ইনফেকশন থাকে তাহলে গালে দাগ হতে পারে। সেক্ষেত্রে জনের দেওয়া সমাধান, ধূমপান বর্জন করুন। সবুজ শাক-সবজি খান, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া কমিয়ে দিন।

নাক
হৃদযন্ত্রে সমস্যা, অতিরিক্ত হরমোন নিঃসরণ, খাদ্যের জৈব উপাদান ও ফ্রি রেডিক্যালস নাকে দাগ বা ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী। জনের মতে, হরমোন নিঃসরণে ভারসাম্য না থাকলে তা ত্বকের সিবাসিয়াস গ্রন্থি থেকে তৈলাক্ত রস সিবাম উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটায়। ফলে ত্বকে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয় ও লোমকূপে পানি জমে। যা পরবর্তীতে ব্রণ তৈরি করে। এর সহজ সমাধান হলো শসা, তরমুজ, গাঁজর, বাঁধাকপি, লেটুস, আলু, চেরি, পেঁপে ইত্যাদি।

চিবুক ও চোয়াল

এ দুই স্থানে দাগ থাকলে বুঝতে হবে আপনার কিডনি বা ব্লাডারে অসুস্থতা রয়েছে অথবা হরমোন নিঃসরণ স্বাভাবিকের তুলনায় কম বা বেশি। জন জানান, পর্যাপ্ত ঘুম, বিশ্রাম, প্রচুর পানি পান করলে এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।

তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।

The post ব্রণ বলে দেবে আপনার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অসুখ সম্পর্কে appeared first on Online Khobor.

সদর হাসপাতাল যখন নিজেই রোগী !!

$
0
0

সদর হাসপাতাল যখন নিজেই রোগী !!

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল। নানামুখী সমস্যায় এখন নিজেই রোগী। ফলে এখানে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা রোগীরা হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হয়ে চলেছেন।অভিযোগে জানা গেছে, চিকিৎসক সংকটের কারণে আবাসিক রোগীরা কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না। শিশু বিভাগ, অপারেশন বিভাগ, ল্যাবরেটরি, গাইনি, অর্থোপেডিক বিভাগে করুণ অবস্থা বিরাজ করছে।

সিটের অভাবে মেঝেতে পড়ে থাকেন রোগীরা। ৬ বেড নিয়ে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থাকলেও তাতে পূর্ণ সেবা নেই। ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) এখনো চিঠি চালাচালিতে সীমাবদ্ধ। চক্ষু বিভাগ নামে থাকলেও ডাক্তার নিয়োগ করা হয়নি। দন্ত বিভাগ চলছে শুধু একজন ডাক্তার দিয়ে। জরুরি বিভাগে ৭ জন ডাক্তারের জায়গায় আছেন মাত্র ২ জন। গাইনি ওয়ার্ডে কনসালটেন্ট নেই। আবাসিক রোগীদের মাঝে খাবার বিতরণে নানা অনিয়ম করা হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জেলার ২৪ লাখ মানুষের সেবার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয় এ হাসপাতাল। এক বছর আগে ১০০ বেডের জেলা সদর হাসপাতাল ২৫০ বেডে উন্নীত করা হয়। কিন্তু বাড়ানো হয়নি অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা। হাসপাতালে ২৫০ জন রোগীর স্থলে দৈনিক চার শতাধিক রোগী হাসপাতালে ভর্তি থাকেন। ৬২ জন ডাক্তারের স্থলে রয়েছেন মাত্র ৩৪ জন। যারা রয়েছেন তাদের হাসপাতালে পাওয়া দুষ্কর। কর্মসময়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তারা বাইরে ব্যক্তিগত কাজে সময় ব্যয় করেন।

ওয়াকেবহাল সূত্র জানায়, ইনডোর ও আউটডোর মিলে দৈনিক দেড় হাজারের বেশি রোগী এখানে চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। অথচ অধিকাংশ ডাক্তার প্রাইভেট চেম্বারমুখী হওয়ায় হাসপাতালের কর্মসময়ে তাদের পাওয়া যায় না। যে কারণে সেবাপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা। গাইনি বিভাগে ১১ জন চিকিৎসকের স্থলে তিন ইউনিট মিলে রয়েছেন মাত্র দুইজন চিকিৎসক। ফলে এ বিভাগে ডেলিভারির রোগীদের অবর্ণনীয় ভোগান্তি পোহাতে হয়। হাসপাতালের শিশু বিভাগে চারজন ডাক্তার থাকলেও সারা দিনে তারা আসেন মাত্র দু’একবার। অধিকাংশ সময় নার্স দিয়ে চলে শিশু ওয়ার্ড।

সকাল সাড়ে ৮টায় ডাক্তারের চেম্বারে আসার কথা থাকলেও ক্ষণিকের জন্য তারা আসেন ১২টার পর। এ কারণে রোগীদের দীর্ঘ লাইন পড়ে যায়। বিকাল বেলা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত প্রাইভেট ক্লিনিকে/চেম্বারে ব্যস্ত থাকেন ডাক্তাররা। এ বিষয়ে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রতন চৌধুরী এই প্রতিনিধিকে বলেন, ‘এগুলো তো সব আপনাদের জানা। অনেকবার তাদের (ডাক্তার) তাগাদা দেওয়ার পরও মানছেন না। নিয়ম অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ অভিযোগ অনুযায়ী এই হাসপাতালে পেট ব্যথা, মাথাব্যথা ও গায়ে জ্বর ছাড়া কোনো ধরনের জটিল রোগের চিকিৎসা হয় না।

সামান্য ইনজুরির রোগীকেও রেফার লেখা হয়। অপারেশনের রোগীকে দেখিয়ে দেওয়া হয় সরাসরি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কিংবা অন্য কোনো প্রাইভেট হাসপাতাল। অনেক সময় হাসপাতালে যন্ত্রপাতি সংকটের অভাব দেখিয়ে রোগীদের প্রাইভেট ক্লিনিকে ভর্তি হতে বাধ্য করা হয়। হাসপাতালে স্বয়ংসম্পন্ন পরীক্ষাগার থাকলেও ‘যন্ত্রপাতি নষ্ট’ অজুহাতে বিভিন্ন রোগের পরীক্ষার জন্য রোগীদের পাঠানো হয় চুক্তিবদ্ধ প্রাইভেট ক্লিনিকের ল্যাবরেটরিতে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকের সঙ্গে হাসপাতালের ডাক্তারদের রয়েছে গোপন অাঁতাত। চুক্তিবদ্ধ প্যাথলজিগুলো মাস শেষে ডাক্তারদের কাছে কমিশনের ৪০-৫০ শতাংশ টাকা পাঠিয়ে দেন। এ ছাড়া হাসপাতালের আবাসিক রোগীদের দুই বেলা খাবার ও একবেলা নাস্তার জন্য ১২৫ টাকা বরাদ্দ থাকলেও টাকা অনুযায়ী খাবার সরবরাহ করা হয় না।

দেওয়া হয় খুবই নিম্নমানের খাবার। একই ঠিকাদার দীর্ঘদিন খাবার সরবরাহের দায়িত্বে থাকায় এমন অবস্থা হয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন। এ ব্যাপারে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মহিউদ্দিন মুহাম্মদ আলমগীর জানান, দিন দিন জনসংখ্যা যেমন বাড়ছে, ঠিক তেমনি হাসপাতালে রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। কিন্তু হাসপাতালে সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়নি। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রতন চৌধুরী জানান, হাসপাতালে জরুরি বিভাগে ডাক্তার সমস্যা প্রকট। চাহিদার তুলনায় জনবল এক তৃতীয়াংশও নেই। এসব সমস্যার বিষয় ঊধর্্বতন মহলকে অবগত করা হয়েছে।

The post সদর হাসপাতাল যখন নিজেই রোগী !! appeared first on Online Khobor.

যে ফলগুলো খেলে দূর হবে মাথাব্যাথা

$
0
0

যে ফলগুলো খেলে দূর হবে মাথাব্যাথা

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

বলা নেই কওয়া নেই- হঠাৎ করেই মাথাব্যাথা শুরু হয়ে যাওয়া ভীষণ বিরক্তিকর ব্যাপার। মাথাব্যাথার সহজ প্রতিকার হিসেবে আমরা টপাটপ পেইনকিলার খেতেই অভ্যস্ত। কিন্তু শরীরের জন্য আদতে ক্ষতিকর এসব ওষুধ না খেয়ে যদি সাধারণ কিছু খাবার খেয়েই মাথাব্যাথা দূর করা যায়, তাহলে কেমন হয়?

পেইন কিলার খেতে যারা অভ্যস্ত, তারা জেনে রাখুন অতিরিক্ত পেইন কিলার খেলে একটা সময় আপনার শরীরে এর ক্ষতি ফুটে উঠতে থাকবে। আর যারা পেইন কিলারের থেকে দূরে থাকতে চান, তাদের জেনে রাখা ভালো মাথাব্যাথা কমানোর এসব খাবারের গুণ। এখন থেকে মাথা ব্যাথা করলে নির্দ্বিধায় খেয়ে নিতে পারেন এগুলো।

কলাঃ

কলাতে শুধু পটাশিয়াম না, বরং ম্যাগনেশিয়ামও থাকে অনেকটা। মাথাব্যাথা কমানোর পাশাপাশি এটা আপনাকে শান্ত করতে সাহায্য করবে।

তরমুজঃ

মাথাব্যাথার অন্যতম বড় একটি কারণ হলো শরীরে পানির অভাব। পানির অভাব হলে পেইন কিলার খেলে আসলে তেমন লাভ হয় না। এর বদলে পানিতে ভরপুর ফল, যেমন তরমুজ খাওয়াটা উপকারে আসবে। এর পাশাপাশি তরমুজে থাকা পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়ামও আপনার মাথাব্যাথা কমিয়ে দেবে।

আনারসঃ

তাজা আনারসও আপনার উপকারে আসতে পারে। আনারসে আছে ব্রোমেলাইন নামের এক ধরণের এনজাইম। এটা প্রাকৃতিক পেইন কিলারের মতো কাজ করে।

বেক করা আলু

পটাশিয়াম এমন একটা খনিজ যা মাথাব্যাথা প্রাকৃতিকভাবে কমায়। পটাশিয়ামের খুব ভালো একটা উৎস হলো বেক করা আলু, খোসাসহ। মাথাব্যাথার সময়ে এটা খেলে আর পেইন কিলারের দরকার হবে না।

শসাঃ

শসাতেও প্রচুর পানি থাকে, ফলে এটি তরমুজের মতোই কাজ করে মাথাব্যাথা কমাতে।

কফিঃ

অতিরিক্ত কফি পান করলে মাথাব্যাথা কমবে না, বরং বাড়বে। কিন্তু পরিমিত পরিমাণে কফি পান মাথাব্যাথা দূর করতে চমৎকার কাজ করে। এক কাপ কফি হঠাৎ মাথাব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু সারাদিন ধরে কফি পানে আপনার উপকারের বদলে ক্ষতিই হবার সম্ভাবনা।

তথ্যসুত্র: What to Eat When a Headache Hits, Popsugar, 9 Foods That Can Help Soothe a Headache, Woman’s Day, The Best Foods For Headaches, Huffington Post

The post যে ফলগুলো খেলে দূর হবে মাথাব্যাথা appeared first on Online Khobor.

নিতম্ব ও থাইয়ের মেদ ঝরিয়ে ফেলার ৫টি দারুণ সহজ উপায়!

$
0
0

নিতম্ব ও থাইয়ের মেদ ঝরিয়ে ফেলার ৫টি দারুণ সহজ উপায়!

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

গ্রামের মানুষের এমনিতেই শরীরচর্চা হয়ে যায়। শহরের বিষয়টা উল্টো। একদিকে ফাস্টফুড নির্ভরতা, অন্যদিকে হাঁটা বা পর্যাপ্ত শরীরচর্চার অভাব। এছাড়া ভুল ব্যায়ামের কারণেও কাঙ্খিত সাফল্য আসে না মেদ ঝরানোর ক্ষেত্রে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখেই বিরক্ত লাগে অনেকের। নিজেকে সুন্দর দেখাতে সবাই অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ফেলতে চান। বিশেষ করে নিতম্ব ও থাইয়ের। আসুন জেনে নেই দ্রুত চর্বি কমানোর ৫টি বিষয়-

১। পানি :
পানির অপর নাম জীবন। প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান আপনাকে দেবে মানসিক প্রশান্তি। নিয়মিত পরিমিত পানি পান করলে আপনার শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকবে, এছাড়া পানি খাদ্য বিপাকে সহায়তা করে। পরিমিত পানি পান আপনার নিতম্ব এবং থাইয়ের চর্বি কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।

২। সাইক্লিং:
নিতম্ব ও থাইয়ের চর্বি কমাতে সাইক্লিং অতি জনপ্রিয় ও কার্যকর একটা ব্যায়াম। নিয়মিত সাইকেল চালান, না পারলে অচল সাইকেলের ওপর উঠে দ্রুত প্যাডেল ঘোরান। নিতম্ব ও থাইয়ের চর্বি কমে যাবে।

৩। যোগ ব্যায়াম:
প্রতিদিন যোগ ব্যায়াম অনুশীলনে আপনার সাতটি সমস্যা সমাধান হতে পারে। যোগব্যায়াম অনুশীলন আপানার শরীরকে সুস্থ ও সুন্দর রাখবে। শুধুমাত্র নিয়মিত অনুশীলনই আপানাকে যোগ ব্যায়ামের উপকারিতা দিতে পারে। যোগ ব্যায়াম ওজন কমাতে সহায়তা করে ও আপনাকে খুব সহজেই বুড়িয়ে যাওয়া হতে রক্ষা করে। এছাড়াও যোগব্যায়াম পেশীকে শক্ত ও ত্বক সুন্দর করতে সহায়তা করে।

৪। নারকেল তেল:
নারকেল তেল আপনার ম্যাসেজের জন্য খুবই উপকারি। নিতম্ব ও থাইয়ের চর্বি কমাতে হাতে নারকেল তেল নিয়ে প্রতিদিন ১০ মিনিট করে ম্যাসাজ করুন।

৫। কফি গ্রাউন্ড:
যদি আপনার শরীরের মেদ কমাতে চান তাহলে নিয়মিত চিনি ছাড়া কফি পান করুন। কফির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের মেদ কমাতে সাহায্য করে। কফিতে মধু মিশিয়ে খেলে ত্বক সুস্থ থাকে ও পেটের মেদ কমে যায়। সুত্রঃ সাজঘর

The post নিতম্ব ও থাইয়ের মেদ ঝরিয়ে ফেলার ৫টি দারুণ সহজ উপায়! appeared first on Online Khobor.

ডান হাতে ১১টির বেশি তিলক থাকলে সাবধান!

$
0
0

ডান হাতে ১১টির বেশি তিলক থাকলে সাবধান!

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

হাতে, বিশেষ করে ডান হাতে ১১টির বেশি তিলক বা আঁচিল থাকলে সাবধান। গবেষকেরা বলছেন, এটি ত্বকের ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। শরীরের তুলনায় ডান হাতে বেশি তিলক থাকলে তা ত্বকের ক্যানসারের জোরালো লক্ষণ।

বিবিসির খবরে জানানো হয়, যুক্তরাজ্যে তিন হাজার জনের ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এ তথ্য পাওয়া গেছে। ব্রিটিশ জার্নাল অব ডার্মাটোলজিতে গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে।আঁচিলের যেকোনো অস্বাভাবিকতাই ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। শরীরে আঁচিলের সংখ্যা থেকে ত্বকের ক্যানসার আঁচ করা যায়।

কিংস কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা আট বছর ধরে নারীদের ওপর গবেষণা চালান। তাঁরা তাঁদের ত্বকের ধরন, তিল ও আঁচিলের সংখ্যা সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করেন। এর পর মেলানোমায় (ত্বকের বিশেষ একধরনের ক্যানসার) আক্রান্ত ৪০০ নারী ও পুরুষের ওপর গবেষণা চালান গবেষকেরা।

ফলাফলে দেখা যায়, যেসব নারীর ডান হাতে সাতটির বেশি আঁচিল রয়েছে, তাঁদের ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি বেশি। যাঁদের ডান হাতে ১১টির বেশি আঁচিল ও সারা শরীরে ১০০টির বেশি আঁচিল রয়েছে, তাঁদের মেলানোমার ঝুঁকি অনেক বেশি।

কিংস কলেজের গবেষক সিমন রিবারিও বলেন, আঁচিলের সংখ্যা বেশি থাকলে তা প্রাথমিক সতর্কবার্তা হিসেবে নিতে হবে।ত্বক বিশেষজ্ঞ ও গবেষণার সহকারী ভারোনিক বাতাইলি বলেন, শরীরে বেশি আঁচিল থাকলে ও অস্বাভাবিকতা থাকলে সতর্ক হতে হবে। এতে দ্রুত একজন বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে।

যুক্তরাজ্যের ক্যানসার গবেষণা কেন্দ্রের স্বাস্থ্য ও তথ্যবিষয়ক ব্যবস্থাপক ক্লেয়ার নাইট বলেন, ত্বকের জন্য কোনটা অস্বাভাবিক তা জানা দরকার। ত্বকের আকারের যেকোনো পরিবর্তন, রং বদল, আঁচিল বা ব্যথা হলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া জরুরি।তবে মেলানোমা কেবল হাতেই নয়, শরীরের যেকোনো জায়গায় হতে পারে। পুরুষদের পায়েও এটি হয়ে থাকে।

The post ডান হাতে ১১টির বেশি তিলক থাকলে সাবধান! appeared first on Online Khobor.


যে খাবারগুলো দ্বিতীয়বার গরম করতে নেই

$
0
0

যে খাবারগুলো দ্বিতীয়বার গরম করতে নেই

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

আমরা ফ্রিজের খাবার হরহামেশাই গরম করে খাই। বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন অনেক খাবার রয়েছে যা রান্নার পর দ্বিতীয়বার গরম করতে নেই। এতে উল্টো ক্ষতি হয়ে যায়।

১. মুরগির মাংস : এটি উচ্চমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। দিনে দুই-তিনবার গরম করলেই এটা হজমে সমস্যা করে। ফ্রিজে রাখলে সালাদ বা স্যান্ডউইচের সঙ্গে খেয়ে নেওয়া উচিত। বারবার গরম করা উচিত নয়।

২. পালং শাক : আয়রন ও নাইট্রেটে পূর্ণ এই স্বাস্থ্যকর খাবার দ্বিতীয়বার গরম করলেই ঝামেলা। এতে পালংয়ের নাইট্রেট ক্ষতিকর নাইট্রাইটে পরিণত হয়। ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হতে পারে নাইট্রাইট।

৩. ডিম : পুষ্টিতে ভরপুর এই খাবার বারবার গরম হতে পছন্দ করে না। উচ্চ তাপমাত্রায় একে গরম করা হলে খাদ্য উপাদান বিষাক্ত হয়ে ওঠে এবং হজম হতে চায় না।

৪. মাশরুম : এতে নানা ধরনের প্রোটিনের জটিল মিশ্রণ থাকে। একবার রান্না করে একবারেই খেয়ে ফেলা উচিত। বারবার গরম করলে এর প্রোটিনের গঠন নষ্ট হয়ে যায়।

৫. ভাত : আমাদের প্রধান খাবার সব সময়ই গরম করে খাওয়া হয়। অথচ ভাত বারবার গরম করতে নেই। ভাতে থাকা ব্যাকটেরিয়া গরমের কারণে আরো বেশি ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।

৬. শালগম : স্যুপ বা তরকারিতে জনপ্রিয় একটি আইটেম। শালগমের নাইট্রেট দ্বিতীয়বার গরম করলেই বিষাক্ত নাইট্রাইট উৎপন্ন করে।

৭. তেল : আমরা সাধারণত সয়াবিন, অলিভ বা সরিষার তেল ব্যবহার করি। সব ধরনের তেলের নির্দিষ্ট স্মোক পয়েন্ট রয়েছে। এর বেশি তাপমাত্রায় গরম করা হলেই তা ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।

৮. আলু : নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে আলুতে। কিন্তু স্বাভাবিক তাপমাত্রায় একে দীর্ঘ সময় রেখে দিলে তা বিষাক্ত হয়ে উঠতে পারে। একই ঘটনা ঘটে যখন বারবার গরম করা হয়।

 

এমএসএন অবলম্বনে সাকিব সিকান্দার

The post যে খাবারগুলো দ্বিতীয়বার গরম করতে নেই appeared first on Online Khobor.

আপনার পুরুষত্ব অতিরিক্ত মিষ্টি পানীয় নষ্ট করছে–জানেন কি ?

$
0
0

আপনার পুরুষত্ব অতিরিক্ত মিষ্টি পানীয় নষ্ট করছে–জানেন কি

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

আপনি কোমল পানীয় বা অ্যালকোহলের ফ্যান? খুব ভালোবাসেন কোক-পেপসি কিংবা নানান রকম এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করতে? তাহলে জেনে রাখুন, এইসব অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় পানীয় হতে পারে আপনার পুরুষত্বহীনতা ও সন্তান জন্মদানে অক্ষমতার কারণ। না, আমরা বলছি না। বলছনে গবেষকরাই।

দেশি-বিদেশি চিকিৎসকেরা মনে করছেন অতিরিক্ত মিষ্টি, বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় পানীয় খেলে কমে যেতে পারে শুক্রাণুর পরিমাণ। মিষ্টি জাতীয় পানীয় বলতে চিকিৎসকরা নজরে এনেছেন সোডা, অ্যালকোহল, এনার্জি ড্রিঙ্ক জাতীয় পানীয়গুলোকে। গবেষণার মধ্যে দিয়ে দেখা গিয়েছে যে পানীয় গুলোতে সুগারের পরিমাণ বেশি থাকে সেগুলো বেশি পান করা হলে পুরুষদের শুক্রানু-র পরিমাণ হ্রাস পায়।
খেলোয়াড়দের বেশি সর্তক করতে চান চিকিৎসকেরা। কারণ কিছু স্পোটর্স ড্রিঙ্কেও সুগারের পরিমাণ বেশি থাকায় ক্ষতি হরে পুরুষের যৌনতায়। এমনকি শক্তি বর্ধক যে কোনও পানীয়তেই এই সম্ভাবনা থাকতে পারে বলে মনে করছেন দেশি-বিদেশি চিকিৎসকেরা। সুতরাং, চির যৌবন, যৌনতা, পুরুষত্ব অটুট রাখতে মিষ্টি ছাড়ুন আজই।

The post আপনার পুরুষত্ব অতিরিক্ত মিষ্টি পানীয় নষ্ট করছে–জানেন কি ? appeared first on Online Khobor.

সকালের নাস্তার যে নিয়মগুলো ওজন কমাতে কার্যকর

$
0
0

সকালের নাস্তার যে নিয়মগুলো ওজন কমাতে কার্যকর

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

স্বাস্থ্য সচেতন হোন বা নাই হোন ওজনটা একটু বেড়ে গেলে অনেকেই কিন্তু এ জনিত সমস্যা নিয়ে বিপদে পড়ে যান। আর ওজনটা যদি অল্প অল্প করে বাড়তেই থাকে তাহলে তা হয়ে যায় বিকট দুশ্চিন্তার বিষয়। তাই ওজনটা যেন বেড়ে না যেয়ে নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই থাকে এজন্য প্রতিনিয়ত কিছু নিয়মশৃঙ্খলার মধ্যে চলতে হয়।

আর প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল সকালের নাস্তা, যা একজন ব্যক্তির ওজন বাড়া-কমার ওপর এক বিশাল প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। সকালের নাস্তা একদমই না খাওয়ায় এবং বিশেষ করে স্বাস্থ্যকর নাস্তা না খাওয়ায় ওজন বেড়ে যেতে পারে। তাই সকালের নাস্তায় যদি কিছু কার্যকরী নিয়ম মেনে চলতে পারেন তাহলে ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখাটা একদম সহজ।

ওজন কমাতে চাইলে সকালের নাস্তায় যে নিয়মগুলো সকলের মেনে চলা উচিত :

নাস্তায় রাখতে হবে ৮ গ্রাম ফাইবার

সকালের নাস্তায় এমন কিছু খাওয়া উচিত যা অনেকটা সময় ধরে ক্ষুধা নিবারন করে। এতে করে স্বভাবতই দুপুরের খাবার কম খাওয়া হবে। এবং সেকারণেই সকালের নাস্তায় বেশি রাখা উচিত ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। তাই সকালের নাস্তায় অন্তত ৮ গ্রাম ফাইবার রাখার চেষ্টা করুন।

রাতের মত একটা দীর্ঘ সময় অতিক্রান্তের পর দিনের প্রথম খাবারটাই হল নাস্তা। পুরো দিনের জন্যই পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নিতে এ নাস্তায় খাওয়া উচিৎ এমন কিছু যা আপনার ক্ষুধা নিবারিত করে আপনাকে শক্তি যোগাবে দিনভর। আর এ কাজটাই করে থাকে ফাইবার সমৃদ্ধ নাস্তা।

নাস্তা করতে হবে সকাল সকাল

ঘুম থেকে উঠার অন্তত ১ ঘণ্টার মধ্যে সকালের নাস্তা সেরে নেয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি আমাদের হজমক্রিয়া সঠিকভাবে পরিচালনা করে এবং এর প্রভাব পড়ে ওজন বাড়ার ওপর। সকালে তাড়াতাড়ি নাস্তা করে ফেললে পরবর্তীতে অনেক বেশি মাত্রায় ক্ষুধা লাগে না যা আমাদের অস্বাস্থ্যকর খাওয়া থেকে বিরত রাখে। কারণ গবেষণায় দেখা যায়, যারা সকালের নাস্তা দেরি করে খান তাদের অনেক বেশি ক্ষুধার কারণে অস্বাস্থ্যকর এবং ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেশি।

নাস্তায় একদম কম রাখুন চিনিযুক্ত খাবার

চিনি যুক্ত খাবার সকালের নাস্তায় খেলে তা খানিকক্ষণের জন্য এনার্জি সরবরাহ করলেও কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার ক্ষুধার উদ্রেক করে থাকে। এবং চিনিতে ক্যালরি বেশি থাকে। তাই সকালের নাস্তায় চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো।

খাবার হতে হবে প্রোটিন সমৃদ্ধ

সকালের নাস্তায় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি রাখার চেষ্টা করুন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারে ক্যালরি কম থাকে এবং প্রোটিন অনেকটা সময় ধরে পেটে থাকে বলে ক্ষুধার উদ্রেক হয় না। এতে সাধারণ ভাবেই কম খাওয়া হয় যার প্রভাব পড়ে আপনার ওজনের ওপর।

কখনোই বাদ দেবেন না সকালের নাস্তা

অনেকে ভাবেন সকালের নাস্তা না খেলে ওজন কমবে। কিন্তু এটি অনেক বড় একটি ভুল ধারণা। বরং সকালের নাস্তা না খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সকালে নাস্তা না খাওয়ার কারণে আপনার ক্ষুধা অনেক বেড়ে যাবে যার ফলে দুপুরের খাবার আপনি না চাইলেও অনেক বেশি খেয়ে ফেলবেন। আর একবারে বেশি খাওয়ার কারণে ওজন বাড়বে। তাই সকালের নাস্তা কখনোই বাদ দেবেন না। সূত্রঃ হেলথডাইজেস্ট

The post সকালের নাস্তার যে নিয়মগুলো ওজন কমাতে কার্যকর appeared first on Online Khobor.

জেনে নিন আনারস খাওয়ার ৭ উপকারিতা

$
0
0

জেনে নিন আনারস খাওয়ার ৭ উপকারিতা

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

মৌসুমী ফলের নানা গুণ। আর সেটা যদি হয় আনারস তাহলে তো কথাই নেই। অসংখ্য গুণে গুনান্বিত এই ফলে খেয়ে যেমন শরীরে পানির চাহিদা মেটানো যায় তেমনি বাড়তি পুষ্টিগুণ পেতে জুড়ি নেই এর। এই গরমে তাই খাদ্য তালিকায় যুক্ত হোক আনারস। জেনে নিন  আনারসের ৭টি উপকারিতা-

পুষ্টির অভাব দূর করে: আনারস পুষ্টির বেশ বড় একটি উৎস। আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস। এসব উপাদান আমাদের দেহের পুষ্টির অভাব পূরণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে: শুনতে অবাক লাগলেও আনারস আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ আনারসে প্রচুর ফাইবার এবং অনেক কম ফ্যাট রয়েছে। সকালে আনারস বা সালাদ হিসেবে এর ব্যবহার অথবা আনারসের জুস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর।

হাড় গঠনে: আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ম্যাঙ্গানিজ হাড়কে করে তোলে মজবুত। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় পরিমিত পরিমাণ আনারস রাখলে হাড়ের সমস্যাজনিত যে কোনও রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

দাঁত ও মাড়ি সুরক্ষায়: আনারসের ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন আনারস খেলে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ কম হয় এবং দাঁত ঠিক থাকে।

চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায়: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, আনারস ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন হওয়া থেকে আমাদের রক্ষা করে। এ রোগটি আমাদের চোখের রেটিনা নষ্ট করে দেয় এবং আমরা ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাই। আনারসে রয়েছে বেটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। এতে সুস্থ থাকে আমাদের চোখ।

হজমশক্তি বাড়ায়: আনারস আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী। আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন, যা আমাদের হজমশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বদহজম বা হজমজনিত যে কোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন আনারস খাওয়া অত্যন্ত জরুরি।

রক্ত জমাটে বাধা দেয়: দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এই ফল। ফলে শিরা-ধমনির (রক্তবাহী নালি) দেয়ালে রক্ত না জমার জন্য সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত যেতে পারে। হৃদপিণ্ড আমাদের শরীরে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহ করে। আনারস রক্ত পরিষ্কার করে হৃদপিণ্ডকে কাজ করতে সাহায্য করে।

 

The post জেনে নিন আনারস খাওয়ার ৭ উপকারিতা appeared first on Online Khobor.

ওজন কমানোর জন্য ডায়েটিশিয়ানের কার্যকরী ১২টি পরামর্শ

$
0
0

ওজন কমানোর জন্য ডায়েটিশিয়ানের কার্যকরী ১২টি পরামর্শ

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

ওজন কমানো খুব কঠিন হলেও অসম্ভব নয়। এর জন্য প্রয়োজন ওজন কমানোর ব্যাপারে লক্ষ্য স্থির করা এবং সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ ভাবে নিয়ম মেনে চলা।

নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ও একটি স্বাস্থ্যকর খাবার তালিকা অনুসরণ করার মাধ্যমে সঠিক উপায়ে শরীরের বাড়তি মেদ ঝড়ানো সম্ভব। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় শরীরের বাড়তি ওজন কিছুটা কমার পর আর সহজে কমতে চায় না। অনেকেই অনেক ভাবে চেষ্টা করে থাকেন তবে সবার ক্ষেত্রে হয়তো সবগুলো প্রক্রিয়া একই ভাবে কাজ করে না।

সেক্ষেত্রে ওজন কমাতে এখানে কিছু পরামর্শ দেয়া হচ্ছে যা হয়তো আগে কখনো করা হয়নি-

খাবার প্লেটের আকৃতি ছোট করুন

অনেক গবেষণায় বহুবার বলা হয়ে থাকে আপনি যে প্লেটে খাবার খান সেটার আকৃতি যদি ছোট নেয়া হয় তাহলে কম খাওয়ার একটা প্রবনতা তৈরি হয়। কারন ছোট প্লেটে স্বাভাবিক ভাবেই কম খাবার নেয়া যাবে এবং দেখতে অনেক খাবার মনে হবে এবং খাবার শেষ করলে আপনার মনে হবে আপনি অনেক খেয়েছেন। সেটা অনেকটা মানসিক শান্তিও দেবে। তাই যে কাজ টা করতে হবে সেটা হল খাবারের প্লেট থেকে শুরু করে তরকারি ও ভাতের বাটির আকৃতিও ছোট করুন। এমনকি যদি রেস্টুরেন্টে খেতে যান কিডস মিল অর্ডার করুন বা ছোট প্লেটে খাবার দিতে বলুন।

ইলেক্ট্রনিক্স থেকে কিছু সময় দূরে থাকুন

ডিজিটাল যুগে আজকাল সবাই স্মার্টফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ, টেলিভিশন, ইন্টারনেট এগুলো নিয়ে এতটাই সময় কাটায় স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরি বা ব্যায়ামের সময় কমিয়ে দেয়। অনেকটা সময় এখানে অলস ভাবে কেটে যায়। তাই এগুলো থেকে কিছুটা সময় কমিয়ে শারীরিক কার্যক্রম বৃদ্ধি করে এমন কাজে মনোযোগ দিলে সেটা ওজন কমানোর সহায়ক হবে।

ফল খাওয়ার পরিমান বাড়িয়ে দিন

স্বাস্থ্য সচেতন অনেকেই আছেন যারা বেশি ফল খেতে চান না বা মিষ্টি ফল হলে সেটা খান না। বেশির ভাগ মিষ্টি ফলে থাকা প্রাকৃতিক চিনি এবং খাদ্যআঁশ বিপাক ক্রিয়ার গতি বাড়াতে সাহায্য করে। রাস্পবেরি, ব্লুবেরি, কমলা, মাল্টা, আপেল, জাম্বুরা ইত্যাদি ফল কোমরের মেদকে কমাতে সাহায্য করে।

মাল্টিভিটামিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহন করুন

২০১০ সাথে একটি গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের ৩টি ভাগে ভাগ করে এক দলকে প্ল্যাসেবো পিল(কার্যকারিতা ছাড়া এক ধরনের ফেক ঔষধ), ২য় দলকে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট এবং শেষ দলকে মাল্টিভিটামিন দেয়া হয় ৬ মাসের জন্য। গবেষণা শেষে দেখা যায় যে দলকে মাল্টিভিটামিন দেয়া হয়েছিল অন্য দুই দল থেকে উল্লেখযোগ্য ভাবে তাদের ওজন কমেছে। গবেষণায় এর কারন হিসাবে বলা হয় যে আমাদের দেহে যখন কিছু পুষ্টি উপাদানের জন্য ঘাটতি হয় তখন বেশি খাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। তাই মাল্টিভিটামিন নিয়মিত গ্রহন করলে সেই ঘাটতি পূরন হবে। বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমলে ওজন ও কমবে সহজে।তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

খাবার ভাগ করে বিরতি দিয়ে খান

আপনি যেকোনো বেলায় যতটুকু খাবেন তা নিয়ে ২ টা ভাগ, করুন প্রথম ভাগ খাবার পর বেশ কিছুটা সময় বিরতি দিন। কিছুটা সময় অপেক্ষা করার পর যদি দেখেন আপনার ক্ষুধা আছে বা পেট ভরেনি তাহলে সেটা খান। আর যদি ক্ষুধা না থাকে তাহলে খাবেন না। এভাবেই বেশি খাবার অভ্যাসটা কমে আসবে।

খাবারে ঝালের পরিমান বাড়িয়ে দিন

বেশির ভাগ খাবারে লাল মরিচ, কাঁচা মরিচ, গোল মরিচ ইত্যাদি যোগ করে ঝাল বাড়িয়ে দিন। বেশি ঝাল খাবার একদিকে আপনার ফ্যাট বার্ন করতে সাহায্য করবে অন্যদিকে অল্প খাবারেই পরিতৃপ্তি আনতে সাহায্য করবে।

ঠাণ্ডা রুমে ঘুমান

রাতে ঘুমানোর সময় ঠাণ্ডা রুমে ঘুমান। ঠাণ্ডা রুমে ঘুমালে দেহের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে দেহের আভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা ক্রমাগত কাজ করে যাবে এবং ঘুমের মাঝেও ফ্যাট বার্ন হবে।

ঔষধের দিকে নজর দিন

যদি দেখেন ওজন কমানোর জন্য সব চেষ্টা করেও কাঙ্ক্ষিত ওজন কমানো যাচ্ছে না তখন আপনি নজর দিন ঔষধের দিকে। অ্যালার্জির ঔষধ সাধারণ অ্যান্টিহিস্টামিন প্রাকৃতিক হিস্টামিনের কাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে যার ফল ফ্যাট সেল ভাঙার উপরও পরতে পারে। এছাড়া জন্মবিরতিকরণ ঔষধগুলো দেহে পানি আটকে রাখে যার ফলে ওজন বাড়তে পারে।

অন্যের সাহায্য নিন

বন্ধু, পরিবারের মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষীদের সাহায্য নিন। তাদের সাথে নিয়মিত আপনার ওজন কমানো লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা করুন। আপনি কতটুকু সফলতা পেয়েছেন বা পাচ্ছেন তা বিস্তারিত জানান। তাদের কাছে বিভিন্ন পরামর্শ নিতে পারেন যা আপনাকে উদ্বুদ্ধ করে। এভাবে সবার সহযোগীতা পেলে আপনার উৎসাহ আরো বৃদ্ধি পাবে এবং সফল হতে আপনার চেষ্টা বেড়ে যাবে।

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ব্যবহার করুন

ওজন কমানোর চিন্তায় আপনি হয়তো সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খুঁজেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সাহায্য করতে পারে। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স(GI)হছে ১ থেকে ১০০ এর মাঝে সূচক ধরে শর্করার মাত্রার একটি স্কেল, যা কোন খাবার গ্রহনের পর তা কত দ্রুত রক্তের শর্করার মাত্রার কতটুকু বৃদ্ধি করে উপর ভিত্তি করে তৈরি করা একটি তালিকা।যে খাবার গুলো রক্তের শর্করা মাত্রা বাড়ায় না বা কম বাড়ায় সেগুলোর মাত্রা ৫০ এর নিচে থাকে, মধ্যম মানের গুলো ৫০-৭০ মাঝে থাকে এবং সর্বোচ্চগুলো থাকে ১০০। তাই ওজন কমাতে গেলে কম GI যুক্ত খাবার খান।

খাবারের পরিমান পরিবর্তন করুন

বেশির ভাগ মানুষের মাঝেই সারাদিনের মাঝে রাতে বেশি খাওয়ার প্রবণতা থাকে। সেটা পরিবর্তন করতে হবে ।রাতে একদম না খেয়ে থাকা যেমন ঠিক নয় তেমন বেশি খাওয়াও ঠিক নয়। সকালের নাস্তা খেতে হবে সবচেয়ে বেশি।এর ফলে যেমন বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি পাবে ঠিক তেমনি সারাদিন কর্মক্ষম থাকার শক্তি দেবে। দুপুরে হাল্কা এবং মধ্যম পরিমান খান এবং রাতে খান সবচেয়ে কম সন্তোষজনক ক্যালরি বার্ন করার জন্য।

রাতে আগে ঘুমান

যত বেশি রাত জেগে থাকবেন তত বেশি ক্ষুধা লাগবে এবং কিছু না কিছু খেতে ইচ্ছে করবে। বেশির ভাগ সময়ই খেতে ইচ্ছে করে অস্বাস্থ্যকর খাবারগুলো। তাই চেষ্টা করুন আগে ঘুমিয়ে পড়তে এবং কাজ থাকলে ঘুম থেকে একটু আগে উঠুন। দেখবেন নিজেকে সতেজ লাগার পাশিপাশি হাতে সময় বেশি পাবেন। সেই সময়টা কাজে লাগাতে নামাজ পড়ুন, রাতের ফেলে রাখা কাজ গুলো করুন, শারীরিক ব্যায়াম, মেডিটেশন এবং কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরির করুন।

The post ওজন কমানোর জন্য ডায়েটিশিয়ানের কার্যকরী ১২টি পরামর্শ appeared first on Online Khobor.

নিজেই পরীক্ষা করুণ আপনার স্তন ক্যান্সার আছে কিনা ।

$
0
0

নিজেই পরীক্ষা করুণ আপনার স্তন ক্যান্সার আছে কিনা ।

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

মাসে অন্তত একবার গোসলের সময় পানিতে ভেজা ও সাবান মাখা অবস্থায় নিজেই নিজের স্তন পরীক্ষা করুণ। ডান হাত মাথার পেছনে রেখে বাম হাতের তালু ও আঙুল দিয়ে ডান স্তনের সব জায়গা পরীক্ষা করুণ, শুরু করুণ ওপর থেকে।

তারপর ঘড়ির কাঁটা যেভাবে ঘোরে সেভাবে ঘুরে ঘুরে বাম হাতে ডান স্তনের ওপরে, পাশে ও নিচে সব জায়গায় কোনও গুটলি বা চাকা অনুভূত হচ্ছে কিনা দেখুন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দু’হাত মাথার পেছনে তুলে দেখুন। দুই স্তনে কোনও অসামঞ্জস্য থাকলে ক্যান্সারের সম্ভাবনা থাকে।

একটু ঝুকে পরে প্রথমে ডান বগল ও পরে অনুরূপভাবে বাম বগলে কোনও চাকা বা গুটলি অনুভব করতে চেষ্টা করুণ। কোথাও কোনও গোটা বা গুটলি বা চাকা অনুভব করলে স্তন ক্যান্সারের সম্ভাবনা থাকতে পারে তাই সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তার বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

The post নিজেই পরীক্ষা করুণ আপনার স্তন ক্যান্সার আছে কিনা । appeared first on Online Khobor.

খাওয়ার সময় কখন যে কাজগুলো করবেন না

$
0
0

খাওয়ার সময় কখন যে কাজগুলো করবেন না

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

খাওয়ার সময় কখন যে কাজগুলো করবেন না। আধুনিক সময়টা বোধ হয় একসঙ্গে অনেক কাজের। প্রতিদিন একই সময়ে একাধিক কাজে ব্যস্ত থাকতে হয় আমাদের। যদিও মানব মস্তিষ্ক এতে সায় দেয় না। ইউনিভার্সিটি অব সারে-এর বিশেষজ্ঞরা জানান, অন্য কাজে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় যদি খাওয়া হয় তবে তা সবচেয়ে ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হতে পারে।

এক পরীক্ষায় তিন দল মানুষকে চকোলেট খেতে দেওয়া হয়। প্রথম দলটি টিভি দেখছিল আর খাচ্ছিল। দ্বিতীয় দলের সদস্যরা খাওয়ার কাজটি সারে আলাপচারিতার মধ্য দিয়ে।

তৃতীয় দল চকোলেট শেষ করে হাঁটতে হাঁটতে। পরীক্ষার ফলাফলটা হলো, যে দলটি হাঁটা অবস্থায় খাচ্ছিল, তারা অন্যদের চেয়ে পাঁচ গুণ পরিমাণ বেশি চকোলেট সাবাড় করেছে। কাজেই শুধু খাওয়ার জন্য আলাদা সময় রাখতে হবে। স্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যগ্রহণের পদ্ধতি শিখিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

১. বসে খান –

যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, খাবার নিয়ে এক জায়গায় স্থির হয়ে বসুন। এতে করে আপনি খাওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হবেন। দেহ বুঝে নেবে কতটুকু খাবার প্রয়োজন।

২. ধীরে চিবিয়ে খান –

হেঁটে, দৌড়ে বা কথা বলতে বলতে যেভাবেই খান না কেন, একে উপভোগ করতে হলে তা ধীরে সারতে হবে। খাদ্যের প্রতিটা দানা মনোযোগ দিয়ে দাঁত দিয়ে পিষে ফেলুন। এটা মোটেও সময় অপচয়ের কাজ নয়। একসময় অভ্যস্ত ও সহজাত হয়ে উঠবেন সহজেই।

৩. স্বাদ উপভোগ করুন –

যে খাবারই খান না কেন, তার স্বাদের ভিন্নতা উপভোগের চেষ্টায় ত্রুটি থাকলে চলবে না। আপেলের কচকচে ভাব বোঝার চেষ্টা করুন। মুখের ভেতর আমের কোমলতা অনুভবের পাশাপাশি এর মোহনীয় গন্ধ মিশিয়ে নিন। একেক খাবার চিবিয়ে খেতে একেক ধরনের প্রয়াস চালাতে হবে।

৪. আরামদায়ক খাবার টেবিল  –

বই-খাতা-কলমে উপচে পড়া টেবিলে খেতে বসবেন না। সম্ভব হলে খালি টেবিলে বসুন যেখানে খাবারের প্লেটটাই মুখ্য বিষয়। কাজের টেবিল এড়িয়ে অন্য কোনো টেবিলে গিয়ে বসুন।

৫. হাসিমুখে খান – 

হাসতে হাসতে খেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে তৃপ্তিকর স্বাদ উপভোগে আপনার চেহারায় সন্তুষ্টির ভাব থাকবে। এই অনুভূতি যদি মুখে আলতো হাসি ফুটিয়ে তোলে তবে তো কথাই নেই। বুঝে নিতে পারেন, আপনি সত্যি সত্যিই স্বাস্থ্যকর উপায়ে সুষ্ঠুভাবে খাদ্য গ্রহণ করছেন।

The post খাওয়ার সময় কখন যে কাজগুলো করবেন না appeared first on Online Khobor.


যাদের পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি থাকে বেশী

$
0
0

যাদের পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি থাকে বেশী

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

পিত্তথলিতে পাথর কোনো ভয়ের বিষয় নয়। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটা সহজে ধরাই পড়ে না। কখনো দীর্ঘদিন ধরে রোগীর পেটের ওপরের অংশে ব্যথা হয়, গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ চলতে থাকে, এমনকি খানিকটা ব্যথা কমেও তাতে। তাই পরীক্ষা করা হয় না। আবার কারও ক্ষেত্রে পোলাও, বিরিয়ানি বা ভাজাপোড়া বেশি তেল-চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার পর হঠাৎ করেই শুরু হয়ে যায় তীব্র পেটব্যথা। এ ক্ষেত্রেও ব্যথা হয় পেটের

ওপরের অংশে, মূলত ডান দিকে, ছড়িয়ে যেতে পারে পিঠের ওপরের দিকেও। বমি বমি ভাব থাকতে পারে, বমিও হতে পারে। হালকা জ্বর থাকতে পারে। প্রথম দিকে কিছু ওষুধ সেবনে ব্যথা ভালো হয়ে গেলেও পরে আর সেগুলোতে কাজ হচ্ছে না বলে মনে হয়।
খেয়াল রাখা দরকার, গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার মতো মনে হলেও পিত্তথলিতে পাথরের কারণে ব্যথার একটু ভিন্নতা আছে।

এই ব্যথা সাধারণত অ্যাসিডিটিজনিত ব্যথার চেয়ে তীব্রতর। গ্যাসের ওষুধ সেবনে এ ব্যথা সম্পূর্ণ উপশম হয় না। কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে এ ব্যথা। তারপর ভালো হয়ে গেলেও কিছুদিন পর আবার হয়। কোনো কোনো রোগীর আবার লক্ষণ থাকে না একদমই, হঠাৎ পরীক্ষা করাতে গিয়ে ধরা পড়ে পাথর।

পিত্তথলিতে পাথর হলে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পাথরসহ পিত্তথলিটি ফেলে দেওয়া উচিত। অস্ত্রোপচার না করে ওষুধের মাধ্যমে পাথর গলিয়ে ফেললেও পরে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এভাবে পাথর গলিয়ে ফেলতে দু-তিন বছর সময় লাগে, এত দিন একটানা ওষুধগুলো খাওয়ার ফলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে। তাই অস্ত্রোপচারই ভালো সমাধান।

কাদের পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি?
ওজনাধিক্য বা স্থূলতা, রক্তে কোলেস্টেরল বা চর্বি বেশি থাকা, অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি পিত্তথলিতে পাথরের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তবে কোনো ঝুঁকি নেই—এমন ব্যক্তিরও পিত্তথলিতে পাথর হতে পারে। আর পুরুষদের তুলনায় নারীদেরই এ সমস্যা বেশি হতে দেখা যায়।

The post যাদের পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি থাকে বেশী appeared first on Online Khobor.

স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বর্ধনে ৯টি ভেষজ টিপস

$
0
0

স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বর্ধনে ৯টি ভেষজ টিপস

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

বড় থেকে শুরু করে ছোটখাটো সব ধরনের অসুখেই আমরা ওষুধ খেয়ে থাকি, তাই না? ভেবে দেখুন তো, সুদূর অতীতে যখন এখনকার মতো ওষুধপত্র ছিল না, তখন মানুষ কী করে অসুখ সারাতো? মানুষের সকল সমস্যার সমাধান করতো তখন প্রকৃতি। প্রাকৃতিক উপাদানই ছিল তখনকার মানুষের একমাত্র ভরসা। সুপ্রাচীনকাল থেকেই মানবজাতি সব সময় প্রকৃতির শরণাপন্ন হয়েছে। খাদ্য, বাসস্থানের সংস্থান যেমন প্রকৃতি থেকে এসেছে তেমনি রোগ সারানোর উপকরণও তারা প্রকৃতি থেকেই সংগ্রহ করেছে। প্রাচীন ভারতে ভেষজ চিকিত্‍সার বিশেষ বিদ্যাও প্রচলিত ছিল, আর তা হলো আয়ুর্বেদশাস্ত্র। প্রাকৃতিক উপাদানে প্রায় সকল ধরনের রোগের চিকিত্‍সার উপায় বাতলানো ছিল সেখানে। এখনো ভেষজ চিকিত্‍সার অন্যতম মাধ্যম হলো প্রাকৃতিক উপাদান। এসব উপাদানে থাকে কৃত্রিম ওষুধের মতো থাকে না কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

প্রতিদিনের নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক উপাদানই চিকিত্‍সার কাজে আসতে পারে। তাই ছোটখাটো সমস্যাগুলোতে গাদাগাদা ওষুধ না খেয়ে করুন ঘরোয়া উপকরণে চিকিত্‍সা। আপনার রান্নাঘরে রাখা অতি সাধারণ জিনিসগুলোই এ ব্যাপারে সাহায্য করবে। জেনে নিন এমন কিছু উপকরণের কার্যকারিতা।

লবণ :

লবণ ছাড়া রান্নার কথা যেন কল্পনাও করা যায় না। খাবার হিসেবে লবণ শরীরের জন্য যেমন উপকারী, অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ তেমনি ক্ষতিকরও বটে! তবে লবণ খাবারে যে স্বাদ যোগ করে, তা অন্য কিছু করতে পারে না। রান্নাঘরের এই উপকরণটি ছোটখাট দুর্ঘটনার চিকিত্‍সাতেও খুবই ভালো ফল দেয়। জেনে নিন লবণ দিয়ে ঘরোয়া কিছু চিকিত্‍সার কথা –

  • ১) রান্না করতে গিয়ে আগুনের বা গরম পানির আঁচ লেগেছে? আক্রান্ত স্থানে সাথে সাথে লবণ লাগিয়ে নিন। জ্বলুনি কমে যাবে এবং ফোসকাও পড়বে না।
  • ২) মাছ কাটতে গেলে অনেক সময় হাতে কাঁটা বিঁধে যাওয়ায় তীব্র যন্ত্রণা হয়। কাঁটা বেঁধা জায়গায় লবণ ঘষে দিন। অথবা পানিতে লবণ গুলে আক্রান্ত স্থান তাতে ডুবিয়ে রাখুন। ব্যথা দ্রুত কমে যাবে।
  • ৩) অল্প দাঁতব্যথা হলে রাতে ঘুমোবার আগে দাঁত ব্রাশ করে এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলি করুন। তারপর আর কিছু মুখে দেবেন না, এমনকি পানিও নয়। পরপর তিনদিন করবেন এভাবে। দেখবেন, দাঁতব্যথা দূর হয়ে গেছে। গলাব্যথাতেও লবণ-পানি সমান উপকারী। উষ্ণ গরম পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করুন, আরাম পাবেন।

আলু :

আলু অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সবজি। আলু ভর্তা থেকে শুরু করে ভাজি, আলুর ডাল, ঝোল তরকারি সবই উপাদেয়। এই আলুও কিন্তু উপকারে আসতে পারে ঘরোয়া চিকিত্‍সার কাজে।

  • ৪) গরম পানি, তরকারি, ভাতের মাড়, ডাল শরীরের কোনো জায়গায় পড়লে প্রথমে সেখানটা ঠান্ডা পানির ধারার নিচে (রানিং ওয়াটার) ধরে রাখুন কিছুক্ষণ। তারপর কাঁচা আলু থেঁতো করে নিয়ে পুরু করে লাগান। এতে জ্বলুনি কমবে এবং ফোসকাও পড়বে না।
  • ৫) চুলপড়া রোধ করতে, নতুন চুল গজাতে এবং খুশকি দূর করতে কাঁচা আলু সহায়তা করে। কাঁচা আলু থেঁতো করে তার রস চুলের গোড়ায় লাগান সপ্তাহে ২-৩ বার। এর নিয়মিত ব্যবহার চুলপড়া কমে যাবে ও নতুন চুল গজাবে। চুল থাকবে খুশকিমুক্ত ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।
  • ৬) চোখের ক্লান্তি দূর করতে কাঁচা আলুর তুলনা নেই। আলুর রস চোখের নিচের কালো দাগও দূর করে। কাঁচা আলু থেঁতলে নিয়ে চোখের ওপর রাখুন ১০-১২ মিনিট। নিয়মিত ব্যবহারে চোখের চারপাশের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে ও চোখের ক্লান্তি দূর হবে।
  • ৭) ত্বকের সমস্যা দূর করতেও আলুর তুলনা নেই। বিশেষ করে খোসপাঁচড়া ও মেচতা। আলুর রস করে নিয়ে আক্রান্ত জায়গায় তুলো দিয়ে প্রতিদিন লাগান। খুব দ্রুত ফল পাবেন।

রসুন :

রসুন রান্নায় ব্যবহৃত অন্যমত মসলাগুলোর মধ্যে একটি। রসুনের রয়েছে অনেক গুণাগুণ। কিছু সমস্যা দূরীকরণে রসুনের আছে অতুলনীয় ভূমিকা।

  • ৮) অনেক সময় তেলাপোকা বাচ্চাদের এমনকি বড়দেরও মাথার এবং ভ্রূ’র চুল খেয়ে ফেলে। পরে ওই জায়গাটা তেলতেলে হয় এবং চুল গজায় না বলে বিশ্রী দেখায়। আক্রান্ত স্থানে রসুন বেটে পুরু করে লাগিয়ে রাখুন। এভাবে পরপর ১০-১২ দিন লাগান। আবার নতুন চুল গজাবে।

আদাঃ

আদা আরেকটি অনন্য উপাদান প্রকৃতির। এর আছে হাজারো স্বাস্থ্য উপকারিতা।

  • ৯) অ্যাসিডিটির সমস্যা হলে অনেক সময় গা গোলায় ও বমিভাব হয়। এ সমস্যাগুলো থেকে রেহাই পেতে কয়েক টুকরো আদা চিবিয়ে খান। দ্রুত আরাম পাবেন। গ্যাসের সমস্যা খুব বেশি হলে বা হজমে গন্ডগোল দেখা দিলে অল্প একটু আদা থেঁতো ও লবণ এক কাপ উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে খান।

The post স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বর্ধনে ৯টি ভেষজ টিপস appeared first on Online Khobor.

বাচ্চাদের খাবারের অরুচি যেভাবে দূর করবেন

$
0
0

বাচ্চার মানসিক বিকাশে আপনার যা যা করনীয়

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

পৃথিবীর সকল বাবামার এক অভিন্ন স্বপ্ন হল, নিজের সন্তান সুখ থাক আর আনন্দের সংগে বড় হয়ে উঠুক। কিন্তু বাচ্চারা প্রায়ই বিনাকারনে খেতে চায় না। কয়েক মাস থেকে স্কুলবয়সী ছেলৈমেয়ে পর্য্ন্ত সব বাচ্চাদের এমন অবস্থা হতে পারে যে, খাবারের সময়ে বাচ্চারা এদিকে ওদিকে দৌড়াঁয়, তরুন বাবা-মা বা দাদা-দাদি, নানানানি পেছন পেছন ছোটেন খাওয়ানোর জন্যে,বাচ্চা ছাড়া পরিবারের সবাই অত্যন্ত চিন্তিত হন, তাদের আদুরে শিশুটির কি হয়েছে?

পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া আর নির্দিষ্ট সময়ে দিনে তিনবার ভোজ খাওয়া বাচ্চাদের সুষ্থভাবে বড় হয়ে ওঠার ভিত্তি। কিন্তু প্রায় সব বাচ্চা দুপুর আর রাতের খাবারের আগে মিষ্টি, কেক, বিসকুট, আইসক্রীম ইত্যাদি খাবারের জিনিস খেতে পছন্দ করে, এই কারণে ভোজের সময় তারা খেতে চায় না, সুস্বাদু তরকারি ও খাবার থাকলেও তাদের আহারে রুচি নেই। দীর্ঘকাল ধরে আহারের এই অবস্থা বাচ্চাদের শরির আর ধীশক্তির উন্নয়নে প্রভাব বিস্তার করবে। সাধারনত পেট ভরার পর মানুষের শরিরের রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যাওয়ায় খাবার ইচ্ছে কমে যায়। বাচ্চারা বেশি মিশ্টি খাওয়ার পর শরিরের রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যায় বলে ভোজের সময় আর খেতে ইচ্ছে করে না। তাছাড়া চর্বি বেশি এমন জিনিস পাকস্থলীতে বেশি সময় লেগে থাক বলে চর্বি-যুক্ত খাবার খেলে স্বাভাবিক খিতে লঅগে না। এই কারনে চর্বি বেশি বা সুগার বেশি এমন খাবার কম খাওয়া উচিত। তাছাড়া কোনো করে। এই অভ্যাস বাচ্চাদের সু-স্বাস্থ্যের অনুকূল নয়।

অন্যদের বাচ্চারা বেশি খায়, নিজের বাচ্চা কম খায় দেখে কোনো কোনো অভিভাবক নিজেদের বাচ্চাকে বেশি খাওয়ানোর জন্যে আপ্রনন চেষ্টা করেন। আসলে প্রতিটি বাচ্চা কত খায় তা সেই বাচ্চার শরিরের বৃস্ধি অনুসারে নির্ধারিত হয়। বিভিন্ন বয়সের বাচ্চাদের খাবারের চাহিদাও বিভিন্ন হবেই, এবং প্রতিধি বাচ্চার হজম ওগ্রহনের শক্তিও ভিন্ন, তাই অন্ধভাবে অন্যান্য বাচ্চার সংগে নিজের বাচ্চার তুলনা করা উচিত নয়। তাছাড়া বাচ্চাদের শারীরিক বৃস্ধিতে বংশগত কারন, লিঙ্গ প্রভূতি উপাদানের প্রভাব থাকতে পারে। এই কারন বাচ্চাদের মধ্যেকার পার্থক্য বেশি। যে বাবা-মা লস্বা তাদের বাচ্চা আর বাবামা খাটো তাদের বাচ্চার মধ্যে পার্থক্য বেশি হতে পারে তাই ব্যক্তিগত কারন বিবেচনা করতে হবে।

তবে যদি বাচ্চারা খেতে না চায়,তাহলে কি করতে হবে বাবা-মাদেরকে সর্বপ্রথমে বাবামা বা দাদা-দাদি নানা-নানিদের বাচ্চাদেরকে খাওয়ার উৎসাহ দেয়ার প্রচেষ্টা করতে হবে, প্রতারনা বা গালাগালি ও মারমারি নয়। বাচ্চাদেরকে জানিয়ে দেয়া উচিত যে, বড় বা লুমা হতে চাইলে নানা ধরনের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তাছাড়া অভিবারকদের খাদ্যের প্রশংসা করতে হবে, এবং যে টা বাচ্চাকে খাওয়াবেন, সর্বপ্রথমে নিজেকে সেটি খেতে হয়, যাতে বাচ্চারা অন্যকে খেতে দেখার সময়ে খাদ্যটি খেতে পছন্দ করবে। তরুন বাবা-মারা যদি আপনাদের বাচ্চাদের আহারে অরুচী হয় তাহলে আপনাদের কি করতে হবে?আপনাদের একটি কৌশাল বলে দিচ্ছি। হাতে কলম নিয়ে লিখে নিন। গাজর পাঁচশ গ্রাম আর মধু ২৫০ মিঃলিঃ গাজরের ছাল ফেলে দিন, পরিস্কার করে টুকরো করুন, হাঁড়তে এবং উপযুক্ত পরিমান পানিতে সিষ্ধ করুন। পানি প্রায় শুকিয়ে যাওয়ার সময়ে মধু ঢেলে দিন। জ্বাল কমিয়ে পাঁচ থেকে দশ মিনিট তাপ দিন, আগুন বন্ধ শুকিয়ে নিন। ভাত খাওয়ার আগে বা পরে তিন থেকর পাঁচ টুকরো গাজর বাচ্চাকে খেতে দিন।

অনুগ্রহ করে তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ দিন।

The post বাচ্চাদের খাবারের অরুচি যেভাবে দূর করবেন appeared first on Online Khobor.

ছয়টি অদ্ভুত কারণ! যার কারণে মানুষ অযথাই উদ্বেগে থাকে

$
0
0

ছয়টি অদ্ভুত কারণ! যার কারণে মানুষ অযথাই উদ্বেগে থাকে

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

কোনো কারণ ছাড়াই অনেকেই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় অস্থির থাকেন। স্বাস্থ্যকর পরিবেশেও কারো মনটা অজানা কারণে খারাপ থাকতে পারে। এসব মানসিক সমস্যায় দায়ী বিষয়গুলো চিহ্নিত করতে গবেষণা চালিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিশেষজ্ঞরা এমন ছয়টি অদ্ভুত কারণ তুলে ধরেছেন, যার কারণে মানুষ অযথাই উদ্বেগে থাকে।

১. চেয়ার ভীতি : বসে কাজ করলে দেহে নানা রোগ বাসা বাঁধে-এমন তথ্যে অনেকের মনে ভীতি ঢুকে যায়। আপনি যখনই অফিসের চেয়ারে বা বাড়ির প্রিয় কদারায় গা এলিয়ে দেন, তখনই রোগভোগের চিন্তা মাথায় চলে আসে। বিএমসি পাবলিক হেলথ জার্নালে প্রকাশিত এক সাম্প্রতিক গবেষণাপত্রে বলা হয়, অলস বসে বসে এ ধরনের চিন্তা করতে থাকলে এক অজানা আশঙ্কা মস্তিষ্কে স্থায়ীভাবে গেঁথে যায়।

২. শহুরে জীবন : শহরের জীবনটা যান্ত্রিক। এটা নানাভাবে দূষণপূর্ণও বটে। গাড়ির ধোঁয়া, হর্ন আর কোলাহলে প্রাণশক্তি কমে আসে। ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যাঁরা শহরের পরিবেশ পছন্দ করেন এবং এ পরিবেশ ছেড়ে কোথাও যান না, তাঁদের মনে এক ধরনের উদ্বেগ স্থায়িত্ব পায়। এক ব্রিটিশ জরিপে বলা হয়, শহুরে নারীর ১৫ শতাংশ সব সময় অজানা উদ্বেগে থাকেন। এর সঙ্গে শহরের প্রকৃতিহীন পরিবেশের দূষণ তাঁদের রীতিমতো অসুস্থ করে রাখে।

৩. অর্থনৈতিক মন্দা : ইউরোপিয়ান কলেজ অব নিউরোসাইকো ফার্মাকোলজির এক গবেষণায় বলা হয়, ব্রিটেনের যে মানুষগুলো অপেক্ষাকৃত দরিদ্র অঞ্চলে বসবাস করে, তাদের মনে স্থায়ী উৎকণ্ঠা বিরাজ করে। ধনীদের এলাকায় এ সমস্যাটি অনেক কম। অর্থনৈতিক অবস্থাকে এর জন্যে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে সংসার সামলানো, সন্তানদের বড় করে তোলা, সমাজের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলা ইত্যাদি বিষয়ে দরিদ্র নারীরা অনেক বেশি হতাশাগ্রস্ত থাকেন।

৪. ফাস্ট ফুড আসক্তি : এর খারাপ বিষয়গুলো সবাই জানেন। ওজন বৃদ্ধি এবং উচ্চ রক্তচাপের জন্য দায়ীদের অন্যতম ফাস্ট ফুড। আর এর প্রভাবে সব সময়ের জন্যে বিষণ্নতা ও উদ্বেগ ভর করে থাকে।

৫. পেটে গণ্ডগোল : অনেকেই পেটের নানা সমস্যায় ভোগেন। পেটেব্যথা, অন্ত্রে অস্বাভাবিকতা এবং ক্ষুধামন্দা ছাড়ও পেটের যেকোনো সমস্যায় বাড়তি মিলতে পারে স্থায়ী উদ্বেগ।

৬. নিস্তব্ধতা : বিশেষ করে শহরবাসীর এ সমস্যা হয়ে থাকে। তারা হঠাৎ করে নিশ্চুপ প্রকৃতির মাঝে গেলে মনটা ভার হয়ে যায়। মূলত কোলাহল বা শহুরে জীবনের যান্ত্রিক আওয়াজে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে মস্তিষ্ক।

এমএসএন অবলম্বনে সাকিব সিকান্দার

The post ছয়টি অদ্ভুত কারণ! যার কারণে মানুষ অযথাই উদ্বেগে থাকে appeared first on Online Khobor.

আপনি জানেন কি আঙুল ফোটানো কতোটুকু নিরাপদ…?

$
0
0

আপনি জানেন কি আঙুল ফোটানো কতোটুকু নিরাপদ…

অনলাইন খবর ডটকমঃ

 

আপনি জানেন কি আঙুল ফোটানো কতোটুকু নিরাপদ। অনেকেরই আঙুল কিংবা দেহের বিভিন্ন অংশের অস্থিসন্ধি ফোটানো অভ্যাস থাকে। তবে এ অভ্যাস সম্পর্কে অনেকেরই বিস্তারিত জানা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন আঙুল কিংবা দেহের যে কোনো অস্থিসন্ধি ফোটানো মোটেই উচিত নয়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।এ বিষয়ে নিউ ইয়র্ক সিটির স্পেশিয়াল সার্জারি ইন্টিগ্রেটিভ কেয়ার সেন্টারের চিকিৎসক ড. ক্রিস্টোফার অ্যানসেলমি বলেন, ‘ফুটানো বা নিজেই নিজের দেহের কোনো অস্থিসন্ধি সেলফ-অ্যাডজাস্ট করা যদি অভ্যাস হয়ে যায় তাহলে তা দেহের জন্য ক্ষতিকর।’

তিনি আরো বলেন, ‘এ জয়েন্টগুলোতে রয়েছে লিগামেন্ট, টেন্ডন ও অন্য সফট টিসুর কাঠামো, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত চাপই এগুলো ভেঙে দিতে পারে।’অনেকেরই আঙুল ফোটানোর শব্দ পছন্দ। যদিও এটি আঙুল ভেঙে ফেলে না। আমাদের দেহের অস্থিসন্ধিগুলোতে থাকে তরল পদার্থ ও নাইট্রোজেন ও কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস। এ তরল পদার্থে চাপ প্রয়োগ করা হলে তা গ্যাসগুলো নির্গমণ করে এবং ফুটানোর শব্দটি শোনা যায়।

অনেকেরই মেরুদণ্ডের হাড়গুলো ফোটানো অভ্যাস থাকে। এটিও ক্ষতিকর বলে জানান চিকিৎসকরা। এ কাজটি করলে মেরুদণ্ডের মারাত্মক ক্ষতিও হতে পারে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

 

The post আপনি জানেন কি আঙুল ফোটানো কতোটুকু নিরাপদ…? appeared first on Online Khobor.

Viewing all 168 articles
Browse latest View live